বাংলাদেশ তথা গোটা বিশ্বে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণ ও প্রভাব cause and impact of price hike in the world
মূল্যবৃদ্ধি মানেই নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি একটি সাধারণ ঘটনা এবং বেশিরভাগ অর্থনীতিতে এটি ঘটে। বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমান সমস্যা সহ একটি ছোট দেশ। সব সমস্যার মধ্যে মূল্য বৃদ্ধি একটি জীবন জড়িত বিশাল সমস্যা।দিন দিন সব জিনিসের দাম বাড়ছে। সারাদেশে বাড়ছে সব দ্রব্যের দাম, সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। এই সমস্যা নিয়ে এখন সবাই চিন্তিত। অনেক কারণ এর জন্য দায়ী প্রথম এবং প্রধান কারণ অতিরিক্ত জনসংখ্যা। ছোট দেশটি তার ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য উৎপাদন করতে পারে না।
বাংলাদেশ ইকোনমিক (বিইএ) এর একজন অর্থনৈতিক গবেষক মাহতাব উদ্দিন বলেনযে, “মহামারীতে বিশ্ববাজারে তেলের উৎপাদন কমে যাওয়ায় এখন জ্বালানির চাহিদা বেড়েছে। তেল উৎপাদনকারীরা এখন দাম বাড়িয়েছে। এভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলো দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।"
কনজ্যুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের(ক্যাব)সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন যে, "বিশ্বব্যাপী জ্বালানির দাম দরিদ্র দেরও প্রভাবিত করবে,তাছাড়া বিশেষ করে যারা মহামারীর মধ্যে চাকরি ও ব্যবসা হারিয়েছে।"কোভিড -19 ইতিমধ্যেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে, এখন জ্বালানির দাম বৃদ্ধি কেবল এটিকে বাড়িয়ে দেবে, তিনি আরও বলেছিলেন।
আগের বাজারদর হিসেবে ডিজেল তেলের দাম ছিল লিটার প্রতি ৮০ টাকা এখন লিটার প্রতি ১১৪ টাকা ,আগে কেরোসিন তেলের দাম ছিল লিটার প্রতি ৮০ টাকা এখন লিটার প্রতি ১১৪ টাকা ,আগে অকটেনের দাম ছিল লিটার প্রতি ৮৯টাকা এখন লিটার প্রতি ১৩৫.৭০টাকা ,পেট্রোলের দাম ছিল লিটার প্রতি ৮৬ টাকা এখন লিটার প্রতি ১৩০.৭০টাকা।
এতে উন্নয়ন শীল দেশের মধ্যবিত্ত ওগরিব মানুষদের অর্থনৈতিক,খাদ্যগত, স্বাস্থ্যগত, চিকিৎসা, মানষিক চাপ বাড়বে এবং জীবনমান অবনতির দিকে ধাবিত হবে । শেষে মানুষ দেউলিয়া হয়ে কুঁড়ে কুঁড়ে নানাবিধ সমস্যায় পড়বে।
এহেন পরিস্থিতিতে দাতা,দাতা দেশ ও দাতা সংস্থাগুলোর এই দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার ব্যবস্থা নেওয়া খুবই জরুরি।
ক্লিক করুন⇒গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল খুব সহজেইক্লিক করুন ⇨google এ adsense কিভাবে সেটিং করবেন